بِسۡمِ اللّٰهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِيۡمِ قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ۚ ﴿۱﴾ اَللّٰهُ الصَّمَدُ ۚ ﴿۲﴾ لَمۡ يَلِدۡ ۙ وَلَمۡ يُوۡلَدۡ ۙ ﴿۳﴾ وَلَمۡ يَكُنۡ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ﴿۴﴾
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয়। আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ’ (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী)। তিনি কাউকেও জন্ম দেন নি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয় নি। আর তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লাহুস্ সামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
একটি অত্যন্ত যয়ীফ সনদের হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, যে ব্যক্তি ঈমানসহ প্রত্যেক ফরয সালাতের পরেই ১০ বার সূরা ইখলাস (ক্বুল হুআল্লাহু আহাদ্ ... ) পাঠ করবে আল্লাহ তাঁকে অপরিমেয় পুরস্কার প্রদান করবেন।” তবে সহীহ হাদীসে মু’আয ইবনু আনাস (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেন: “যে ব্যক্তি ১০ বার সূরা ইখলাস পাঠ করবে, আল্লাহ তাঁর জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানিয়ে রাখবেন।” হাদীসটি সহীহ। এ হাদীসে ১০ বার সূরাটি পাঠের কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়নি। এজন্য যাকির কোনো সময়ে এ ওযীফাটি পালন করতে পারেন।