সূরা ফালাক,
بِسۡمِ اللّٰهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِيۡمِ قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ الۡفَلَقِۙ ﴿۱﴾ مِنۡ شَرِّ مَا خَلَقَۙ ﴿۲﴾ وَمِنۡ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَۙ ﴿۳﴾ وَمِنۡ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِى الۡعُقَدِۙ ﴿۴﴾ وَمِنۡ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ ﴿۵﴾
বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার রবের। তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট হতে। ‘আর অনিষ্ট হতে রাতের অন্ধকারের, যখন তা গভীর হয়। আর অনিষ্ট হতে সমস্ত নারীদের, যারা গিরায় ফুঁক দেয়। আর অনিষ্ট হতে হিংসুকের, যখন সে হিংসা করে।
ক্বুল আ‘উযু বিরব্বিল ফালাক্ব। মিন শাররি মা খালাক্ব। ওয়া মিন শাররি গা-সিক্বিন ইযা ওয়াক্বাব। ওয়া মিন শাররিন নাফফা-সা-তি ফিল ‘উক্বাদ। ওয়া মিন শাররি হা-সিদিন ইযা হাসাদ
ও সূরা নাস,
بِسۡمِ اللّٰهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِيۡمِ قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ النَّاسِۙ ﴿۱﴾ مَلِكِ النَّاسِۙ ﴿۲﴾ اِلٰهِ النَّاسِۙ ﴿۳﴾ مِنۡ شَرِّ الۡوَسۡوَاسِ ۙ الۡخَـنَّاسِ ۙ ﴿۴﴾ الَّذِىۡ يُوَسۡوِسُ فِىۡ صُدُوۡرِ النَّاسِۙ ﴿۵﴾ مِنَ الۡجِنَّةِ وَالنَّاسِ ﴿۶﴾
বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মানুষের রবের, মানুষের অধিপতির, মানুষের ইলাহের কাছে, আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হতে; যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে, জিনের মধ্য থেকে এবং মানুষের মধ্য থেকে।
ক্বুল ‘আউযু বিরাব্বিন্না-স। মালিকিন্না-সি, ইলা-হিন্নাসি, মিন শাররিল ওয়াসওয়া-সিল খান্না-স, আল্লাযি ইউওয়াসউইসু ফী সুদূরিন না-সি, মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-স।
আবূ সাঈদ খুদরী (রা) বলেন: “রাসুলুল্লাহ স মানুষের এবং জিনের নযর থেকে হিফাযতের বিভিন্ন দুআ পাঠ করতেন। যখন সূরা ফালাক ও সূরা নাস নাযিল হলো তখন তিনি অন্যান্য সকল দুআ বাদ দিলেন।” হাদীসটি সহীহ।